আপনে কি সিগারেটে ছারার চেস্টা কোরছেন, তাহলে এখানে দেওয়া স্টেপ গুলো ফলো করুন ইনসাআল্লহ সফল ভাবে সিগারেট ছারতে পারবেন।

সবচেয়ে বড় কথা আপনে সিগারেট ছারার কথা ভাবছেন ছারার চেস্টা কোরছেন  এটাই,  কারন অনেকে তো এই রকম ও ভাবে যে ( আমি পারবো না সিগারেট ছারতে কারন আমি অনেক চেস্টা কোরেছি কিনতু বার,  বার চেস্টার পরও কোনো না কোন ভাবে আবার সেই আগের অবস্থাতে ফিরে যাই তাই দরকার নাই ছারার নিজেকে কস্ট দিয়ে কি লাভ সিগারেট যেহেতু ছারতে পারবোই না)

না আমি যদি বলি আপনে পারবেন হে হয়তো সামইক সময়ের জন্য আপনার হয়তে একটু কস্ট করা লাগবে কিনতু এটা সম্ভব  কিভাবে? চলুন যেনে নেই আপনি কিভাবে ছারতে পারেন।  ⬇️

১ : প্রথমে আপনাকে একটা খাতায় লিখে রাখতে হবে বা এখান থেকে ইস্কিসট দিয়ে কাখতে পারেন।

আপনার সিগারের ছারার কারন  কি? এই কারন গুলো হতে পারে 

 *  স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য।

 * অতিরিক্ত টাকা নষ্ট যেন না হয়। 

 * আপনার পরিবার ও প্রিয় মানুষের জন্য।

  এই কারন গুলো যদি আপনে মোনে রাখেন তাহলে আপনার মোনের শক্তি বিদ্ধি পাবে। 

দ্বিতীয়ত: 

 আপনে কখন বেসি সিগারেট খান?  কোন সময়ে কি কারনে? কোন অনুভূতির কারনে আপনে সিগারের জালান, সেই সময় গুলো আপনি নিজেকে অন্য একটা কাজে ব্যাস্ত রাখেন।

টিপস: 

আপনে  এখানে অভ্যাস রিপ্লেস কোরতে পারেন উধাহরন সরুপ সিগারেট আপনে যেই টাইমে খেতেন সেই টাইমে আপনি আপনার পরিবারের সাথে সময় কাটাতে পারেন অথবা  অনলাইনে নতুন স্কিল শিখতে পারেন। 

নাম্বার ৩]

আপনে চাইলে দুই ভাবে ছারতে পারেন ১- হটাত কোরে ছারতে পানেন।

২- আস্তে, আস্তে খাওয়া কমিয়ে দিয়ে ছারতে পারেন।

আপনার জন্য ভালো হবে কোনটা? আপনে ধিরে, ধিরে ছারার চেস্টা করুন এখানে আপনি যদি দিনে ১০ টি সিগারেট খান আজকে  ৫ টি বা ২ টি খান এভাবে ২-১ দিন পরে খাওয়া একেবারে ছেরে দিন। 

একবারে ছারাও সম্ভব কিন্ত অনেক সময় অনেকের কাছে এটা অনেক কষ্ট দায়ক হয় আবার অনেকে সেই সময় তাকে ইনজয় করে। 

আমি অনেক মানুষ কে দেখেছি তারা একবারেই সিগারেট ছেরে দিয়েছে,  ওই ধরনের মানুষে মনোবল অনেক সক্ত হয়ে থাকে। 

৪থ ]   

সিগারেট খাওয়া যখন আপনে বাদ দিয়েই দিছেন তা হলে আপনে আগে যেই টাইমে সিগারেট খাইতেন সেই টাইমে নতুন কিছু করেন যেমন: পানি খেতে পারেন, চা, কফি বা মিষ্টি খেতে পারেন। ভালো না লাগনে হাটাহাটি কোরতে পারেন। 

নাম্বার ৫]

আপনি যখন খাওয়া ছেড়ে দিবেন, আপনারা আশেপাশের মানুষদের সাথে আপনি এটা শেয়ার করেন যেমন বন্ধু বাবা মা কিংবা  পরিবারের অন্য কোন সদস্য সাথে।

 যদি প্রয়োজন হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। 

নিকোটিন গাম ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনার মনে হয় যে আপনে অনেক ডিপ্রেশনে পড়ে গেছেন তাহলে।

নাম্বার ৬]

মোটিফিকেশনাল জিনিসপত্র দেখা শুরু করুন, যেমন সিগারেট খেলে মানব শরীরে কি ক্ষতি হয় এই ধরনের বই ও ব্লক পড়তে থাকুন, এই ধরনের কন্টেন্ড আপনাকে আরো অনুপ্রাণিত করবে।

নাম্বার ৭ ]

আপনি অতীতে যেই জায়গায় বসে বা দাঁড়িয়ে সিগারেট পান করতেন চেষ্টা করুন সেই জায়গা ত্যাগ করতে এবং যদি আপনি ঘরের মধ্যে খেয়ে থাকেন তাহলে ঘরের থেকে ধুমপানের  সকল জিনিসপত্র যেমন সিগারেটের শেষ অংশ প্যাকেট ইত্যাদি ফেলে দিন । 

বিড়ি খোর  বন্ধুদের থেকে ১০ হাত দুরে থাকুন, দরকার পড়লে তাদের সাথে মেলামেশা  করা বন্ধ করে দেন কয়েকদিনের জন্য।

নাম্বার ৮]
নিজেকে গিফট দিন।

যখন আপনে ১ দিন সফল ভাবে সিগারেট ছারবেন দরকার নেই বড়  গিফট আপনি নিজেকে একটা  চকলেট কিনে উপহার দেন ,  তারপরে যখন একসপ্তা হবে ব্যাগের বয়স তখন আরেকটু বড় কিছু নিজেকে উপহার দেন। 

আপনি আনন্দ পান এরকম কাজ করুন।

নাম্বার ৮] আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।

ছাড়ার দু একদিন হয়তোবা আপনার অনেক খারাপ লাগবে, কিন্তু  সময়ের সাথে, সাথে খারাপ লাগা গুলো চলে যাবে 

সব সময় মনে রাখবেন, যখন আপনার কষ্ট হয় তখন হয়তো আপনি জন্ম নিচ্ছেন, না হয় আপনি কাউকে জন্ম দিচ্ছেন। 

এই লড়াইয়ে একমাত্র আপনার দরকার হচ্ছে আত্মবিশ্বাস। যখনই আপনি  হাঁরতে বসবেন তখনই আপনি মনে করবেন যে কেন আপনি সিগারেট ছাড়ার কথাটা ভাবছিলেন, কেন আপনি শুরু করেছিলেন,  তাহলে  আপনি আবার আপনার মনোবল ফিরে পাবেন এবং সফলভাবে  কোরতে পারবেন যা আপনে চাচ্ছিলেন এতদিন । 

ধন্যবাদ আপনাকে আপনে এই যুদ্ধে জয় লাভ করে এটা আমি চাই আসসালামু আলাইকুম অরহমাতুল্লাহ।❤️

---------------------------------------------